ড্রাগ থেরাপি  


বিবরণ 2016
diagnosis
treatment
causes
Drug Therapy
ড্রাগ থেরাপি
এস. এ আই. ডি নন স্টেরয়েডাল এন্টি ইনফ্লোমেটরি ড্রাগ, সাইক্লেস্পোরিন-এ ইনট্রাভেনাস ইমিউনোগ্লোবিউলিন করটিকোস্টেরয়েড এজাথায়োপ্রিন সাইক্লোকসকাসাইড মেথোট্রাক্সেট লিফলোনোমাইড হাইড্রোক্সিক্লোরোকুইন সালফাসালাজিন কোলচিসিন মাইকোফেনোলেট মাফেটিল বায়োলজিক্যাল ঔষধ
evidence-based
consensus opinion
2016
PRINTO PReS
এস. এ আই. ডি নন স্টেরয়েডাল এন্টি ইনফ্লোমেটরি ড্রাগ
সাইক্লেস্পোরিন-এ ইনট্রাভেনাস ইমিউনোগ্লোবিউলিন করটিকোস্টেরয়েড এজাথায়োপ্রিন সাইক্লোকসকাসাইড মেথোট্রাক্সেট লিফলোনোমাইড হাইড্রোক্সিক্লোরোকুইন সালফাসালাজিন কোলচিসিন মাইকোফেনোলেট মাফেটিল বায়োলজিক্যাল ঔষধ
ভূমিকা
এন. এস. এ আই. ডি নন স্টেরয়েডাল এন্টি ইনফ্লোমেটরি ড্রাগ
সাইক্লেস্পোরিন-এ
ইনট্রাভেনাস ইমিউনোগ্লোবিউলিন
করটিকোস্টেরয়েড
এজাথায়োপ্রিন
সাইক্লোকসকাসাইড
মেথোট্রাক্সেট
লিফলোনোমাইড
হাইড্রোক্সিক্লোরোকুইন
সালফাসালাজিন
কোলচিসিন
মাইকোফেনোলেট মাফেটিল
বায়োলজিক্যাল ঔষধ
নতুন ঔষধ যা তৈরি হচ্ছে



ভূমিকা

এই অনুচ্ছেদটি পেডিয়াট্রিক রিউমাটিক রোগ সমূহ চিকিৎসা করার জন্য যে সকল ঔষধ ব্যবহার করা হয় সে সম্পর্কে তথ্য দেবে। প্রতিটি অনুচ্ছেদে চারটি প্রধান অংশ রয়েছে।
বর্ণনা
এই অনুচ্ছেদে ঔষধ এর সাধারনত তথ্য হইার কার্যপ্রনালী এবং পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে ধারনা দেবে।
ঔষধ এর মাত্রা/ প্রয়োগের ধরন
এই অনুচ্ছেদে ঔষধ এর মাত্রা সাধারনত কত মিঃগ্রাম/ কেজি/প্রতিদিন অথবা কত মিঃ গ্রাম/ বড়ি সারফেস এরিয়া, এর সাথে প্রয়োগের ধরন সম্পর্কে জানা যাবে যেমন: পিল, ইনজেকশন, ইনশন)
পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
এই অনুচ্ছেদে যে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সবচেয়ে বেশী হয় সে সম্পর্কে তথ্য প্রদান করবে।
প্রধান শিশু রিউমাটিক রোগ সমূহ
শেষ অনুচ্ছেদ পাওয়া যাবে প্রধান শিশু রিউমাটিক রোগসমূহের তালিকা, যাতে এই ঔষধসমূহ ব্যবহৃত হবে। ইন্ডিকেসন মানে হচ্ছে ঔষধসমূহ নির্দিষ্টভাবে বাচ্চাদের উপর গবেষনা হয়েছে এবং নিয়ন্ত্রনকারী কর্তৃপক্ষ ইউরোপিয়ান মেডিসিন এজেন্সী অথবা ফুড এন্ড ড্রাগ এডসিনিসষ্ট্রেশন অব ইউনাইটের স্টেটস এবং অন্যান্য কর্তৃপক্ষ কর্তৃপক্ষ এই ঔষধ বাচ্চাদের জন্য ব্যবহারের অনুমতি দিয়েছে। কিছু ক্ষেত্রে, আপনার চিকিৎসক ঔষধ ব্যবহারের জন্য সিদ্ধান্ত নিতে পারে, যদি নির্দিষ্ট কর্তৃপক্ষ পাওয়া না যায়।

শিশু আইন, ছাপা বা মার্কসহ ও ছাড়া এবং ভবিষ্যৎ থেরাপিউটিক সম্ভবনা
১৫ বছর আগ পর্যন্ত সমস্ত ঔষধ যা শিশু বাত রোগ এবং অন্যান্য শিশু রোগ চিকিৎসার জন্য ব্যবহৃত হত তা শিশুদের উপর সঠিকভাবে গবেষনা করা হয়নি। এতে এটা বুঝা যায় যে, চিকিৎসক ঔষধ প্রয়োগ করিতেন ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা অথবা বড়দের উপর গবেষনার পরিপ্রেক্ষিতে।
প্রকৃতপক্ষে অতীতে শিশু রিউমাটোলজিতে ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল দেয়া কঠিন ছিল। অর্থের অভাবে এবং ক্ষুদে শিশুদের ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানী গুলোর অন্যগ্রহের কারনে। কয়েকবছর আগে অবস্থার নাটকীয় পরিবর্তন হয়েছে। ইহা সম্ভব হয়েছে ইউ.এস.এ.তে শিশু আইন সবচেয়ে ভাল ফার্মাসিউটিক্যাল নিরুপন করার জন্য এবং শিশু ঔষধ উন্নত করার জন্য ইউরোপীয় ইউনিয়ন বিশেষ আইন করার জন্য।
প্রকৃতপক্ষে অতীতে শশিু রউিমাটোলজতিে ক্লনিক্যিাল ট্রায়াল দয়ো কঠনি ছলি। র্অথরে অভাবে এবং ক্ষুদে শশিুদরে র্ফামাসউিটক্যিাল কোম্পানী গুলোর অন্যগ্রহরে কারন।ে কয়কেবছর আগে অবস্থার নাটকীয় পরর্বিতন হয়ছে।ে ইহা সম্ভব হয়ছেে ইউ.এস.এ.তে শশিু আইন সবচয়েে ভাল র্ফামাসউিটক্যিাল নরিুপন করার জন্য এবং শশিু ঔষধ উন্নত করার জন্য ইউরোপীয় ইউনয়িন বশিষে আইন করার জন্য।
উপরোক্ত সম্ভাবনার জন শিশু বাত রোগ এর জন্য অনেকগুলো ঔষধ অনুমোদন হয়েছে। এতে করে ঔষধ নিয়ন্ত্রন কর্তৃক পক্ষ যেমন-এফ ডি এ, ইউরোপিয়ান ইমারজেন্সি মেডিসিন এজেন্সী এবং অনেকগুলো জাতীয় কর্তৃপক্স গবেষনা হতে প্রাপ্ত তথ্য উপায়ও পর্যবেক্ষন করেছে এবং ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানী গুলোকে ঔষধের মাত্রা নির্ধারন করে ঔষধ তৈরির অনুমতি দিয়েছে যা শিশুদের জন্য নিরাপদ এবং কার্যক্ষম।
শিশু বাত রোগ রোগীদের জন্য ঔষধগুলি হচ্ছে মেথোট্রাক্সেট, ইটানরসেপ্ট, আডালিমুমাব, আবাটাসেপ্ট, টসিলিজুমাব এবং কানাকিনমাব।
আর কিছু ঔষধ ভবিষ্যতে শিশুদের উপর ব্যবহারের জন্য গবেষনা হবে যার জন্য চিকিৎসার আপনার বাচ্চার উপর গবেষনার জন্য অনুমতি ই্তে পারে।
আরও কিছু ঔষধ আছে যা শিশু বাত রোগ তে স্পষ্ট ভাবে ব্যবহারের অনুমতি নেই যা হচ্ছে এন.এস.এ.আই.ডি. এজাথায়োপ্রিন, সাইক্লোস্পেরিন, এনাকিনরা, ইনফ্লিক্িরমেব এ সকল ঔষধ ব্যবহারের জন্য অনুমিত কোন কারন নেই এবং আপনার ডাক্তার তা ব্যবহার করতে পারে যদি অন্যান্য কোন চিকিৎসা হাতের কাছে না পাওয়া যায়।

আনুগত্য
চিকিৎসার প্রতি আনুগত্য থাকাটা সুস্থ্য থাকার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ, অল্প বা বেশী দিন উভয় ক্ষেত্রেই।
চিকিৎসার প্রতি আনুগত্য মানে হচ্ছে, ডাক্তার যেসকল চিকিৎসা দিবেন তা নিয়মিত মেনে চলা, যার অন্তর্ভূক্ত হচ্ছে নিয়মিত ঔষধ খাওয়া, নিয়মিত ফলো আপ এ আসা, নিয়মিত ব্যায়াম করা, নিয়মিত ল্যাবরেটরী পরীক্ষা করা ইত্যাদি। এসকল উপাদান একসাথে কাজ করে,সমন্বিত কার্যক্রম পরিচালনা করে যা রোগের সাধে যুদ্ধ করবে, আপনার বাচ্চাকে শক্তিশালী করবে এবং তাদেরকে সুস্থ রাখবে। ঔষধ কতবার খাবে এবং কিরূপ মাত্রায় খাবে তা নির্ধারন করবে শরীর কত মাত্রার ঔষধ এর উপস্থিতি প্রয়োজন। ঔষধ নিয়মিত না খেলে শরীরের ঔষধ এর মাত্রা কমে যাবে এবং রোগ আবার ফিরে আসবে। ইহা প্রতিরোধ করার জন্য নিয়মিত ইনজেকশন এবং মুখে ঔষধ খেতে হবে।
সফলতায় প্রধান অন্তরায় হচ্ছে ঔষধ নিয়মিত না খাওয়া। চিকিৎসক প্রদত্ত সকল ঔষধ নিয়মিত খেলে ও ফলো করলে রোগ নিরাময়ের সম্ভাবনা অনেকাংশে বেড়ে যায়। বিভিন্ন চিকিৎসার জন্য অনেক সময় বাবা মায়ের উপর কর আরোপিত হয়। এটা বাবা মায়ের উপর নির্ভর করবে তাদের শিশু সর্বোচ্চ চিকিৎসা পাবে কিনা সুস্থ থাকার জন্য। অত্যন্ত দুঃখের সাথে বলতে হয়যে, বয়স বাড়ার সাথে সাথে তাদের চিকিৎসার প্রতি আনুগত্য কমে যায়, বিশেষ করে বয়ঃসন্ধিতে হয়েছে এমন শিশুদের। এরূপ শিশুরা রোগী হিসেবে পরিচয় দিতে চায় না এবং তাদের চিকিৎসা এড়িয়ে চলে, এজন্য তাদের রোগও বেশী করে ফিবে আসে। নিয়মিত ঔষধ খেলে সর্বোচ্চ সুযোগ থাবাবে রোগ নিরাময়ের জন্য এবং জীবনযাত্রার মান বাড়ানোর জন্য।


এন. এস. এ আই. ডি নন স্টেরয়েডাল এন্টি ইনফ্লোমেটরি ড্রাগ

বর্নণা
এন.এস.এ আই.ডি শিশু রিউমাটিক রোগের জন্য ঐতিয্যগতভাব ব্যবহৃত হয়ে আসছে। তাদের অবদান খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং অনেক শিশুকেই তা প্রেসক্রাইব করা হয়। তারা উপশনরোধকারী, প্রদাহ রোধকারী জ্বর এবং ব্যাথা কমাবে। সিসটোম্যাটিক মানে হচ্ছে তারা রোগের গতিপ্রকৃতি নিয়ন্ত্রন করতে পারবে না, কিন্তু তাদের রোগ বেড়ে যাওয়ার উপর কিন্তু কার্যকারিতা আছে, যা বড়দেও রিউমাটয়েড আর্থাইট্রিস এ বর্নণা দেয়া হয়েছে।
তার একটি এনজাইমকে বাধা দান করে যার দ্বারা প্রোস্টাগ্লে›িন্ডন তৈরি হয়, যাহা প্রদাহ তৈরি করে। এই উপাদানটির শরীর কিছু প্রভাব রয়েছে যেমন-খাদ্যথলির সুরক্ষা, কিডনীতে রক্ত পরিসঞ্চালন নিয়ন্ত্রন ইত্যাদি। অতীতে এসপিরিন খুব ব্যবহৃত হতো কেননা এটি স্বস্তা এবং কার্যকর, আজকাল পর্শপ্রতিক্রিয়ার জন্য খুব একটা ব্যবহার হয় না। সবচেয়ে ব্যবহৃত এন.এস.এ.আই.ডি হচ্ছে ন্যাপরোক্সেন, আইবোপ্রোফেন এবং ইন্ডোমেথাসিন।
ইদানীং, নতুন ধরনের এনএসএসএআই ডি এসেছে যা কক্স-২ কে বন্ধ করে, কিন্তু তা দিয়ে শিশুদের উপর গবেষনা কম হয়েছে। এই সকল ঔষধ এর প¦ার্শপ্রতিক্রিয়া এনএসএআইডি হতে কম কিন্তু কার্যক্ষমতা এস এস এ আই ডি এরম তই। কক্স-২ ইনহিবিটর বেশী দামী অন্যান্য এনএসএআইডি এর তুলনায় এবং তাদের কার্যক্ষমতা এবং নিরাপদ এর মাত্র এস এস এ আই ডি এর তুলনায় কিরকম তা নিয়ে বির্তক রয়েছে। মেলোক্সিবোম এবং সেলেকোক্সিব প্রমানিত যে, তারা শিশুদের জন্য উপকারী নিরাপদ এবং কার্যক্ষম। এক্সকটি এনএসএআইডি একেক জন বাচ্চার জন্য উপকারী, সেজন্য একটি এস এস এ আই ডি এক বাচ্চার জন্য কার্যক্ষম হলেও তা অন্য বাচ্চার ক্ষেত্রে কাজ নাও করতে পারে।

ঔষধ এর মাত্রা/ ব্যবহারের ধরন
এনএসএআইডি এর কার্যক্ষমতা বোঝার জন্য ৪-৬ সপ্তাহ ঔষধটি ব্যবহার করতে হবে। এনএসএআইডি রোগকে পরিবর্তন করতে পারে না, তারা গিড়া ব্যাথা,গিড়া শক্ত এবং জ্বর কমাতের সাহায্য করে। এস এস এ আই ডি তরল অথবা ট্যাবলেট ফর্মে দেয়া য়ায।
বাচ্চাদের ক্ষেত্রে কেবলমাত্র কিছু এস এস এ আই ডি ব্যবহৃত হয় যেমন-ন্যাপরোক্সেন, আইরোপ্রোকেন, ইনডোমেথাসিন, মেলোক্সিকেম, সেলেকোক্সিব।
ন্যাপরোক্সেন
১০-২০ মিঃগ্রাম/কেজি/প্রতিদিন, দুই ভাগে বিভক্ত করে দেয়া হয়।
আইবোপ্রোফেন
৬ মাস হতে ১২ বছর পর্যন্ত বাচ্চাদের ক্ষেত্রে ৩০-৪০ মিঃগ্রাম/কেজি/প্রতিদিন ৩-৪ ভাগে ভাগ করে দেয়া যেতে পারে। প্রথমে অল্প মাত্রায় দেয়া হয়, প্রয়োজনে পরে ঔষধের মাত্রা বাড়ানো যায়। সামান্য রোগের জন্য ২০ মিঃ গ্রাম/কেজি/প্রতিদিন গবেষনা করে দেখা যায়, ঔষধ এর মাত্র ৪০ মিঃ গ্রাম/কেজি/প্রতিদিন এর বেশী হলে পর্শ প্রতিক্রিয়া বেশী দেখা দেয়, ঔষধ এর মাত্রা ৫০ মিঃ গ্রাম/কেজি/প্রতিদিন গবেষনা করে দেখা হয়নি এবং তা দেয়া যাবে না। সর্বোচ্চ মাত্রা ২.৪ মিঃ গ্রাম/কেজি/প্রতিদিন।
ইনডোমেথাসিন
২-১৪ বছর বয়সের বাচ্চাদের দেয়া হয়, ২-৩ মিঃ গ্রাম/কেজি/প্রতিদিন, ২-৪ ভাগে ভাগ করে। ঔষধের মাত্রা সর্বোচ্চ ৪ মিঃ গ্রাম/কেজি/প্রতিদিন অথবা ২০০ মিঃ গ্রাম/কেজি/প্রতিদিন দেয়া যায়। এটা খাবার এর সাথে অথবা খাবার খাওয়ার পর খেতে হবে যাতে খাদ্যথলীর সমস্যা কম হয়।
মেলোক্সিক্যাম
ইহা দু ইবা তথোধিক বয়সের বাচ্চাদের ক্ষেত্রে ০.১২৫ মিঃ গ্রাম/কেজি/প্রতিদিন মুখে দেয়া যায়। সর্বোচ্চ ৭.৫ মি.গ্রাম মুখে দেয়া যাবে। ঔষধ এর মাত্রা ০.১২৫ মিঃ গ্রাম/কেজি/প্রতিদিন বেশী এর বেশী হলে দৃশ্য অতিরিক্ত কোনো উপকার পাওয়া যায় না।
সেলেকোক্সিব
দুই বা তার বয়সের বাচ্চাদের ক্ষেত্রে দেযা হয়, বাচ্চার ওজন ১০-১৫ কেজির কম হলে ৫০ মিঃ গ্রাম প্রতিদিন দুই ভাগে মুখে দেযা যাবে। বাচ্চার ওজন ২৫ কেজির বেশী হলে ঔষধ এর মাত্রা ১০০ মিঃগ্রাম দুই ভাগে মুখে খাবে।
বিভিন্ন এনএসএআইডি এর মধ্যে প্রতিক্রিয়া দেখা যায়নি।

পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
এনএসএআইডি এর প¦ার্শ প্রতিক্রিয়া বড়দের চেয়ে বাচ্চাদের ক্ষেত্রে কম। খাদ্যনালীতে তা আঘাত করতে পারে। উপসর্গগুলো হচ্ছে পেটে খারাপ লাগা হতে শুরু করে। পেটে ব্যাথা, খাদ্যনালী হতে রক্তক্ষরন যা কালো ও নরম পায়খানা রূপে দেখা দেয়। এনএসএআইডি এর খাদ্যনালীর প¦ার্শপ্রতিক্রিয়া বাচ্চাদের ক্ষেত্রে বড়দের হতে কম দেখা যায়। যা হোক রোগীর অভিবাবক এবং রোগীকে এনএসএআইডি খাবার এর সাথে খাওয়ার জন্য উপদেশ দেয়া হয়। এনএসএআইডি এর প¦ার্শ প্রতিক্রিয়া প্রতিরোধ করার জন্য এন্টাসিক, এইচ২ রিসিপটর, এন্টাগোনিস্ট, মিসোপ্রোস্টোল, প্রোটোন পাম্প ইনহিস্টির ইত্যাদি ব্যবহারের স্পষ্ট কোনো অফিসিয়াল নির্দেশ নেই। যকৃতের উপর প¦ার্শ প্রতিক্রিয়ার জন্য লিভারের এনজাইম বেড়ে যেতে পারে। যা খুবই সামান্য, শুধুমাত্র এসপিরিন বাদে
কিডনীর সমস্যা খুবই কম দেখা দেয়, শুধু তাদেরই দেখা দেয় যাদের কিডনী, হৃদপিন্ড বা লিভারের কোনো সমস্যা আগে থেকে আছে।
সিসটেমিক জেআইএ এর ক্ষেত্রে এনএসএআইডি মেক্রোফেজ এক্টিভেশন সিনড্রোম তৈরি করতে পারে, যা জীবনকে বিপন্ন করতে পারে।


প্রধান শিশু রিউমাটিক রোগ যাদের ক্ষেত্রে এনএসএআইডি ব্যবহৃত হয়।
সব শিশু রিউমাটিক রোগের ক্ষেত্রে এনএসএআইডি ব্যবহৃত হয়।


সাইক্লেস্পোরিন-এ

বর্নণা
এটা ইমিউনোসাপ্রেসিড ঔষধ প্রাথমিক ভাবে এটা যেসকল রোগীদের অঙ্গ প্রতিস্থাপন হতো তাদের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হতো। কিন্তু এখন রিউমেটিক রোগের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হচ্ছে। ইহা শ্বেত রক্ত কনিকা কে প্রতিহত করে যা ইমিউনো রেসপন্স এর জন্য দরকারী

মাত্রা
সিরাপ অথবা বড়ি, ৩-৫ মিঃগ্রাম/কেজি/প্রতিদিন দুইভাবে দেয়া যাবে।

পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
পর্শ প্রতিক্রিয়া সাধারনত বেশী দেখা যায়, বেশী মাত্রায় হয় এবং তখন ঔষধ বন্ধ করতে হয়। তা হল কিডনীর ক্ষতি, এক রক্ত চাপ, লিভারের সমস্যা, মাড়ি ফুলে যাওয়া, অতিরিক্ত লোম, বমি বমি ভাব ও বমি হওয়া।
তাই সাইক্লোস্পোরিন দেওয়ার পর নিয়মিত ক্লিনিক্যাল এবং ল্যাবরেটরী পরীক্ষা করতে হবে পর্শ প্রতিক্রিয়া বোঝার জন্য বাচ্চাদের বাড়ীতে নিয়মিত রক্তচলা পরীক্ষা করতে হবে।

প্রধান শিশু রিউমাটিক রোগ যাতে দেযা যায়।
ম্যাক্রোফেজ এক্টিভেশন সিনড্রোম

জুভেনাইল ডার্মাটোমায়োসাইটিস


ইনট্রাভেনাস ইমিউনোগ্লোবিউলিন

বর্নণা
ইমিউনোগ্লোবিলিনস এর আরেক নাম এন্টিবডি। আইভিআইজি সুস্থ রক্তদাতার প্লাসমা হতে তৈরি হয়। প্লাজেমা মানুষের রক্তের তরল উপাদান। যেসকল বাচ্চার শরীরে এন্টিবডি কম, ইমিউন সিসটেমে সমস্যা খাবার জন্য তাদের ক্ষেত্রে আইভিজি ব্যবহৃত হয়। যাহোক আইভিজি কিভাবে কাজ করে তা জানা নেই এবং বিভিন্ন ক্ষেত্রে ভিন্নতা থাকতে পারে। আইভিজি বিভিন্ন রিউমাটিক এবং অটোইমিটনো রোগের ক্ষেত্রে সাহায্যকারী।

ঔষধের মাত্রা/ প্রয়োগের ধরন
শিরাপথে দেয়া হয়, বিভিন্ন শিডিউলে দেয়া হয় যা রোগের উপর নির্ভর করবে।

পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
পর্শ প্রতিক্রিয়া খুবই কম এবং তা হচ্ছে এনাফাইলেকটয়েড রিএটেকশন, মাংসে ব্যাথা, জ্বর এবং মাথা ব্যাথা। মাথা ব্যাথা এবং বমির কারন হচ্ছে মেনিজিয়াল ইরিটেসন যার জন্য কোনো জীবানুদায়ী হয় এবং তা দেয়ার ২৪ ঘন্টার মধ্যে হবে।
র্পশ প্রতক্রিয়িা খুবই কম এবং তা হচ্ছে এনাফাইলকেটয়ডে রএিটকেশন, মাংসে ব্যাথা, জ্বর এবং মাথা ব্যাথা। মাথা ব্যাথা এবং বমরি কারন হচ্ছে মনেজিয়িাল ইরটিসেন যার জন্য কোনো জীবানুদায়ী হয় এবং তা দয়োর ২৪ ঘন্টার মধ্যে হব।
আইভিজি এ্ইচআইভি, হেপাটাইটিস এবং অন্যান্য ভাইরাস মুক্ত।

প্রধান রিউমাটিক রোগসমূহ যাতে আইভিজি দেয়া যায়।
কাউয়াসাকি রোগ
জুভেনলি ডার্মাটোমায়োসাইটিস


করটিকোস্টেরয়েড

বর্নণা
ইহা একটি হরমোন যা মানব শরীর তৈরি করে। যা কৃত্রিমভাবে তৈরী করা যায় এবং বিভিন্ন শিশু রিউমাটিক রোগে ব্যবহৃত হয়।
এথলেটরা যে স্টেরয়েড নেই এবং আপনার বাচ্চার জন্য যা ব্যবহৃত হয় তা এক না।
এই রোগের ক্ষেত্রে যে স্টেরয়েড ব্যবহৃত হয় তার নাম গ্লুকোকরটিকয়েডস। তারা খুবই কার্যকরী এবং দ্রুত কাজ করে। প্রদাহকে প্রতিহত করার জন্য জটিল কার্যক্রমের মধ্যে দিয়ে ইমিউনোরিয়েকশন কে প্রতিহত করে। তাড়াতাড়ি শারীরিক উন্নতি লাভের জন্য অন্যান্য ঔষধ এর সাথে করটিকোস্টেরয়েড ব্যবহৃত হয়।
এ সব ছারাও এরা শরীরের অন্যান্য প্রক্রিয়ায়ও অংশগ্রহন করে যেমন-হৃদযন্ত্রের কাজ, স্ট্রেম রিয়েকশন, পানি, চিনি এবং চটি মেটাবোলিসম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রন ইত্যাদি।
এই ঔষধ অনেকদিন ব্যবহারের ক্ষেত্রে বেশ কিছু পর্শপ্রতিক্রিয়া হতে পারে। এ জন্য একজন শিশুকে অবশ্যই এরোগে অভিজ্ঞ একজন ডাক্তারের কাছে চিকিৎসা করাতে হবে যেন প¦ার্শপ্রতিক্রিয়া কম হয়।

মাত্রা/প্রয়োগের ধরন
এটা সিসটিমিক্যালি অথবা লোকালি দেয়া যায়।
ঔষধ মাত্রা এবং প্রয়োগের ধরন নির্ডর করে, রোগের উপর এবং রোগীর অবস্থার উপর। বেশী মাত্রার ঔষধ, বিশেষভাবে যখন শিরাপথে দেয়া হয় তা তাড়াতাড়ি কাজ করে।
বিভিন্ন মাত্রার মুখে ঔষধ পাওয়া যায়। প্রেডনিসোন অথবা প্রেডনিমোলোন সাধারনত বেশী ব্যবহৃত হয়।
ঔষধ এর মাত্র এবং দৈনিক কত বার দেয়া যাবে তার জন্য বিশেষ কোনো নিয়ম নেই।
প্রতিদিন সকালে, সর্বোচ্চ ২ মিঃগ্রাম/কেজি/প্রতিদিন দেয়া যায়। সর্বোচ্চ ৬০ মিঃ গ্রাম/প্রতিদিন। অথবা একদিন অন্তর অন্তর দেয়া যাবে পর্শ প্রতিক্রিয়া কম কিন্তু কার্যকারিতাও কম। গুরুতর রোগের ক্ষেত্রে চিকিৎসক মিথাইল প্রেডনিসোলোন ব্যবহার করে যা নিরাপদে দেয়া যায় দৈনিক ১ বার করে কয়েকদিন ৩০ মিঃগ্রাম/কেজি/প্রতিদিন, সর্বোচ্চ ১গ্রাম এবংহাসপাতালে নিতে হবে।
যখন মুখে ঔষধ জানানো পরে তখন অল্প মাত্রায় দৈনিক নিরাপদে দেয়া যেতে পারে।
রোগীদের ক্ষেত্রে দীর্ঘসময় ধরে কাজ করে এমন কর্টিকোস্টেরয়েড আক্রান্ত অস্থি সন্ধিতে দেয়া যায়। ডিপোট কয়টিকোস্টিরযেড এর প্রধান উপাদান স্টেরয়েড ক্রিষ্টল এর সাথে থাকে যখন-অস্থিসন্ধিতে তা ইনফেকশনের মাধ্যমে দেয়া হয় তা অস্থিসন্ধির ভিতরে ছড়িয়ে পড়ে এবং দীর্ঘসময় ধরে করটিকোস্টেরয়েড নির্গত হয়, যার ফলে লম্বা সময় ধরে এন্টিইনফ্লামেটরী ইফেক্ট পাওয়া যায়।
এই ইফেক্ট রোগীদের ক্ষেত্রে ভিন্ন ভিন্ন হতে পারে কিন্তু সাধারনত কয়েকমাস থাকতে পারে। একবারে এক বা একাধিক অস্থিসন্ধির চিকিৎসা করা যায়। বাচ্চার বয়স এর উপর ভিত্তি করে টপিক্যাল বেদনানাশক , লোকাল এনেসথেসিয়া, বা জেনারেল এনেসথেসিয়া ব্যবহার করা যেতে পারে।

পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
দুই ধরনের প¦ার্শ প্রতিক্রিয়া দেখা যায় লম্বা সময় ধরে বেশী মাত্রায় ব্যবহারের জন্য এবং ঔষধ বন্ধ করার পর। যদি করটিকোস্টেরয়েড এক সপ্তাহ এর বেশী সময় ধরে নেয়া হয় তাহলে তা হঠাৎ বন্ধ করা যাবে না। বন্ধ করলে শরীরের স্টেরয়েড নিঃসরন হবে না। করটিকোস্টেরয়ের এর পর্শপ্রতিক্রিয়া ব্যাক্তি বিশেষের উপর নির্ভর করে এবং সেজন্য তা আগে থেকে বুঝি যায় না।
পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ঔষধের মাত্রার উপর নির্ভর করে, পুরো মাত্রায় ঔষধ একবারে সকালে না দিয়ে সমস্ত দিনে ভাগ করে দিলে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া বেশী হবে। প্রধান প্রধান পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হলো ক্ষুধা বেড়ে যাওয়া, ওজন বৃদ্ধি এবং শরীরের চামড়া ফেটে যাওয়া। এজন্য বাচ্চাদের এমন খাবার খেতে হবে যাতে ফ্যাট এবং স্যুগার কম কিন্তু ফাইবারের পরিমান বেশী, যাতে ওজন না বাড়ে। একনি টটিক্যাল চামড়ার চিকিৎসার মাধ্যমে নিয়ন্ত্রন সম্ভব। ঘুমের সমস্যা এবং আচরনগত সমস্যাও প্রায়ই দেখা যায়। বেশী সময় ব্যবহার করলে শারীরিক বৃদ্ধি ব্যাহত হয়্ শিশুদের ক্ষেত্রে অল্প মাত্রার ঔষধ অল্পদিন ব্যবহার করে। প্রতিদিন ০.২ মিঃগ্রাম/কেজি/প্রতিদিন অথবা সর্বোচ্চ প্রতিদিন ১০ কেজি ঔষধ নিলে তা শারীরিক বৃদ্ধিকে ব্যাহত করে না।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়, যার জন্য খুব দ্রুত এবং বারবার ইনফেকশন হয়। এসব বাচ্চাদের ক্ষেত্রে চিকেন পক্স খুবই গুরুত্বপূর্ণ যা খারাপ ভাবে দেখা দিতে পারে। সেজন্য আপনার বাচ্চার চিকেন পক্স হলে বা চিকেন পক্স হয়েছে এমন কারো সংস্পর্শে গিয়েছে তাহলে অবশ্যই তা ডাক্তারকে অবহিত করতে হবে।
অবস্থা বিবেচনা করে এনিটবডি ইনজেকশন দিতে হবে ভাইরাস আক্রমন প্রতিহত করার জন্য।
কিছু কিছু পাশ্বপ্রতিক্রিয়া খুব নীরবে ধীরে হয় যা নিবিড় পর্যবেক্ষন ধরা পড়ে যেমন-হাড় ক্ষয় হয়ে যাওয়া, যার ফলে হাড় পরবর্তীতে ভেঙ্গেও যেতে পারে যাকে বলে এসিটওপোরেসি যা বোনমাস ডেনসিটি দেখে নির্নয় করা সম্ভব। পর্যাপ্ত মাত্রার ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন ডি দিয়ে কেবল তা প্রতিরোধ করা যয়।
চোখের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হলো চোখের ছানি এবং চোখের ভেতরের প্রেশার বেড়ে যাওয়া। যদি উচ্চরক্তচাপ দেখা যায়। তাহলে কম লবণয্ক্তু খাবার খেতে হবে। রক্তে শর্করায় পরিমান বেড়ে যায়োর জন্য ডায়াবেটিস হতে পারে। সেক্ষেত্রে কার্য শর্করা এবং চর্বিমুক্ত খাবার প্রযোজন।
অস্থিসন্ধিতে ইনজেকশন দিলে প্রায়ই পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দেয়। অস্থিসন্ধিতে ইনজেকশন দেয়ার পর তা বাইরে বের হয়ে আসতে পারে যেক্ষেত্রে চামড়া এবং মাংসপেশী শুকিয়ে যেতে পারে। স্টেরয়েড ইনজেকশন দেয়ার জন্য ইনফেকশন খুবই কম (প্রতি ১০ হাজারে ১ জন)

প্রতি শিশু রিউমেটিক রোগ সময়হ যাদের ক্ষেত্রে দেয়া যাবে।
সব শিশু রিউমেটিক রোগের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে, সাধারনত অল্প মাত্রায় অল্প সময়ের জন্য ব্যবহৃত হয়।


এজাথায়োপ্রিন

বর্ননা
এটা ইমিউনিটিকে কমায়ে দেয়।
এটা ভিএনএ এর উৎপাদন কমিয়ে দেয়। যা হচ্ছে একটি প্রক্রিয়া যার মধ্যে দিয়ে সকল কোষকে বিবক্ত হওয়ার জন্য যেতে হবে। ইমিউন ফাংশন কমে যাওয়ার কারন হরে শ্বেতরক্তকনিকার উপর ঔষধের প্রতিক্রিয়া।

মাত্রা/প্রয়োগের ধরন
মুখে প্রতিদিন ২-৩ মিঃগ্রাম/কেজি/প্রতিদিন সর্বোচ্চ ১৫০ মিঃগ্রাম প্রতিদিন

পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
সালাফসফামাইড হতে বেশ ভালভাবে শরীর এটা সহ্য করতে পারে, তবু এর কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া আছে যার জন্য নিবিড় পর্যবেক্ষণ দরকার। খাদ্যনালীতে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া যেমন বমি বমি ভাব, বমি, খাদ্যনালেিত ঘা, পাতলা পায়খানা, ইপিগসষ্ট্রিক স্থানে ব্যাথা সাধারনত দেখা যায় না, যকৃত এর উপর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া খুবই বিরল। শ্বেতরক্ত কনিকা কমে যেতে পারে। তা ঔষধ এর মাত্রার উপর নির্ভর করে। লোহিত বা অনচক্রিকা ও কমতে পারে, তা খুবই কম। প্রায় ১০ ভাগ রোগীর ক্ষেত্রে হেমাটোলজিক্যাল/রক্তজনিত পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া যেমন শ্বেত/লোহিত/অনুচক্রিকা কমে যাওয়া দেখা দিতে পারে, যা সাধারন জিনগত সমস্যার জন্য হয়। এই সমস্যা ঔষধ ব্যবহারের পৃঠে পরীক্ষা করে নির্নয় সময় এবং রক্ত কনিকা কমে যাওয়ার জন্য ৭-১০ দিন চিকিৎসার পর পরীক্ষা করা সময় তারপর প্রতি এক মাসে/ দুমাসে একবার রক্ত পরীক্ষা করতে হবে।
লম্বা সময় ব্যবহার করলে ক্যান্সার হতে পারে কিন্তু বাস্তবে তা দেখা যায় নি।
এজাথায়োপ্রিন যাদের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়, তাদের ক্ষেত্রে হারপেস জোষ্টোর ভাইরাস ইনফেকশন বেশী হয়।

প্রধান শিশু রিউমাটিক রোগ যাদের ক্ষেত্রে ব্রবহার হয়।
জুভেনাইল সিসটেমিক লুপাস ইরাথেমেটোসাস
কিছু শিশু সিসটেমিক ভাসকোলাইটিস


সাইক্লোকসকাসাইড

বনর্না
টা একটা ইমিউনোসাপ্রেসিভ ঔষধ যা ইমিউনো সিসটেমকে দমায়ে রাখে এবং প্রদাহ কমায়। ইহা কাজ করে কোষের বিভাজন প্রতিহত করে, ডি.এন.এ উৎপাদন বন্ধ করে এবং এজন্য ইহা কাজ করে এসব কোষের উপর যারা খুব তাড়াতাড়ি বৃদ্ধি পায় যেমন-রক্ত কোষ, চুল এবং খাদ্যনালীর কোষ। শ্বেতরক্তকনিকা তার মধ্যে লিস্পফোবাটে সবচেয়ে বেশী হয় যাতে বুঝা যায়, ইমিউনো সিসটেম সাপ্রেশন/ব্যাহত হয়েছে। সাইক্লোকসফমোইড বিভিন্ন ধরনের ক্যান্সারের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয় এবং বিভিন্ন রিউমাটিক রোগ এ সাথে সাথে ব্যবহৃত হয়। যার জন্য পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ক্যান্সার রোগীদের থেকে কম হয়।

মাত্রা /প্রয়োগের ধরন
এর মাত্রা হচ্ছে ১-২ মিঃগ্রাম/কেজি/প্রতিদিন মুখে অথবা শিরাপথে ০.৫-১ গ্রাম/মিঃ বডি সারফেস এরিয়া প্রতিমাসে একবার ৬মাস এবং তারপর প্রতি ৩ মাস পর পর ২ বার অথবা ৫০০মিঃগ্রাঃ/মি বডি সারফেস এরিয়া প্রতি ২ সপ্তাহ পর পর মোট ৬ টি ডোজ।

পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
ইহা এমন একটি ঔষধ যা ইমিউনিটিকে ব্যবহৃত করে এবং অনেক পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া আছে যার জন্য নিবিড় ল্যাবরেটরী পর্যবেক্ষনে থাকতে হবে। সবচেয়ে বেশী হচ্ছে বমি বমি ভাব এবং বমি হওয়া, পরিবর্তনযোগ্য চুল পাতলা হয়ে যাওয়া।
শ্বেতরক্তকনিকা এবং অনুচক্রিকা কমে যেতে পারে যার জন্য ঔষধ এর মাত্রা কমাতে হতে পারে অথবা সময়িকভাবে বন্ধ রাখতে হতে পারে।
শ্বতেরক্তকনকিা এবং অনুচক্রকিা কমে যতেে পারে যার জন্য ঔষধ এর মাত্রা কমাতে হতে পারে অথবা সময়কিভাবে বন্ধ রাখতে হতে পার।
শ্বতরেক্তকনকাি এবং অনুচক্রকাি কমে যতেে পারে যার জন্য ঔষধ এর মাত্রা কমাতে হতে পারে অথবা সময়কভিাবে বন্ধ রাখতে হতে পার।

প্রধান শিশু রিউমাটিক রোগ সমূহ
জুভেনাইল সিসটেমিক লুপাস ইরাইথেসেটোসাস
সিসটেমিক ভাসকুলাইটিস


মেথোট্রাক্সেট

বর্ণনা
যেসকল শিশু বছরের পর ব্ছর শিশু রিউমাটিক রোগে আক্রান্ত তাদের ক্ষেত্রে এই ঔষধ ব্যবহৃত হয়। মাত্র ১০-১৫ মিঃগ্রাম/মিঃ২ বডি সারফেস এরিয়া/প্রতি সপ্তাহে একটি নির্দিষ্ট দিনে (প্রতি সপ্তাহে ২০ মিঃগ্রাঃ এর বেশী নয়)। ফলিক এসিড এবং এস টি একত্রে নেওয়ার ২৪ ঘন্টা পর ফলিনিক এসিড নিলে কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া কমায়।
যাই হোক এটা শুধুমাত্র উচ্চমাত্রার ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য। রিউমাটিক রোগে এটি স্বল্প মাত্রায় ব্যবহৃত হয়। এই ক্ষেত্রে এটি অন্যভাবে প্রদাহের বিরুদ্ধে কার্যকর হয়। যখন স্বল্প মাত্রায় ব্যবহৃত হয়, তখন অধিকাংশ পর্শপ্রতিক্রিয়া হয় না অথবা সহজেই নিয়ন্ত্রিন করা সম্ভব।

মাত্রা/প্রয়োগের ধরন
মেথোট্রাক্সেট প্রধানত দুইভাবে পাওয়া যার ট্যাবলেট ও ইনজেকশন। এটি প্রতি সপ্তাহে একবার একটি নির্দিষ্ট দিনেই দেয়া হয়। সাধারনত প্রতি বর্গমিটার বডি সারফেস এর জন্য ১০-১৫ মি.গ্রা. করে প্রতি সপ্তাহে দেয়া হয়, (সাধারনত প্রতি সপ্তাহে সর্বোচ্চ ২০ মি.গ্রা.) মেথোট্রাক্সেট দেয়ার ২৪ ঘন্টা পর ফলিক এসিড/ফলিনিক এসিড সেবন করলে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া কম হয়।
ঔষধ এর মাত্রা/ প্রয়োগের ধরন চিকিৎসক নির্ধারন করে বা রোগীর অবস্থার উপর নির্ভর করে।
টেবলেট ভাল শোষন হয় শরীরে যদি তা খাবার এর আগে এবং বেশী পরিমানে পানি খাওয়া যায়। ইনজেকশন ডায়াবেটিস রোগীদের চামড়ার নীচে, অথবা মাংসে এবং অল্প কিছু সময় শিরাপথে দেযা যায়।
টবেলটে ভাল শোষন হয় শরীরে যদি তা খাবার এর আগে এবং বশেী পরমিানে পানি খাওয়া যায়। ইনজকেশন ডায়াবটেসি রোগীদরে চামড়ার নীচ,ে অথবা মাংসে এবং অল্প কছিু সময় শরিাপথে দযো যায়।

পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
কিছু কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দেয় যেমন ঃ বমি বমি ভাব, খাদ্য থলির পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া। এই পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া পরিহার করার জন্য ঔষধ রাতে খেতে হয়। ভিটামিন এ এবং ফলিক এসিড ব্যবহার করা হয় পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রোধ করার জন্য।
কিছু ক্ষেত্রে মেথোট্রাক্সট দেয়ার আগে এবং পরে এন্টিসিকনেস ঔষধ নিলে এবং ইনপ্লেকশন রুপে নিলে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া কম হবে। অন্যান্য পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হচ্ছে চামরায় র‌্যাশ এবং মুখে ঘা। কাশি এবং শ্বাসপ্রশ্বাসের সমস্যা বাচ্চাদের ক্ষেত্রে খুবই কম। রক্তকনিকার উপর প্রভাব যদি থাকেও, তা খুবই অল্প মাত্রার। যকৃতের ফাইব্রোসিস বাচ্চাদের ক্ষেত্রে খুবই কম কারন লিভারের উপর অন্যান্র পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই যেমনঃ অ্যালকোহল খাওয়া।
যকৃতের এনজাইম বেড়ে গেলে মেথোট্রাক্সেট বন্ধ করে দিতে হয় এবং তা স্বাভাবিক হলে আবার শুরু করা হয়। এ ঔষধ চলাকালীন সময়ে নিয়মিত রক্ত পরীক্ষা করতে হবে। বাচ্চাদের রোগ সংক্রমন এর ঝুকি সাধারনত কম।
যদি আপনার শিশু টিনএজার হয় তাহলে এলকোহল খাওয়া একদম পরিহার করতে হবে। এই ঔষধ খাওয়ার সময় জন্মনিয়ন্ত্রন পদ্ধতি ব্যবহার করতে হবে কারন তা আনাগত সন্তানের ক্ষতি সাধন করতে পারে। তাই যুবকদের ক্ষেত্রে যারা সন্তান জন্মদানে সক্ষম তাদেরকে অবশ্যই জন্মনিয়ন্ত্রনকারী ব্যবস্থ গ্রহন করতে হবে।

প্রধান শিশু রিউমাটিক রোগ সমূহ যে ক্ষেত্রে এই ঔষধ ব্যবহৃত হবে।
জুভেনাইল ইডিওপ্যাথিক আথ্রাইটিস
জুভেনাইল ডার্মাটোমায়োসাইটিস
জুভেনাইল সিসটেমিক লুপাস
লোকালাইজড ক্সেরোডারমা


লিফলোনোমাইড

বর্ণনা
লিউফোনামাইড একটি বিকল্প ঔষধ, সেসব রোগীদের জন্য যাদের উপর মেথোট্রাক্সেট কাজ করে না। যাই হোক, শিশু বাতরোগের জন্য এই ঔষধ এর অভিজ্ঞতা বিরল এবং এই ঔষটি শিশু বাত রোগ রোগের ক্ষেত্রে ব্যবহারের জন্য কর্তৃপক্ষের অনুমতি নেই।

ঔষধ এর মাত্রা
যেসব শিশুদের ওজন ২০ কেজির কম তারা প্রতিদিন ১০০ মিঃগ্রাম লিউফোনামাইড এক দিনের জন্য খেতে পারবে, পরবর্তীতে ১০ মিঃগ্রাম একদিন পর পর খেতে পারবে। যেসব শিশুদের ওজন ২০-৪০ কেজি তারা ১০০ মিঃগ্রাঃ লিউফোনামাইড দুদিন, পরবর্তীতে ১০ মিঃগ্রাম প্রতিদিন খেতে পারবে। যেসব শিশুদের ওজন ৪০ কেজির বেশী, তারা ১০০ মিঃগ্রাঃ লিফলোনোমাইড তিন দিনের জন্য খেতে পারবে, পরবর্তীতে প্রতিদিন ২০ মিঃ গ্রাম।


পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
যেহেতু লিউফোনামাইড গর্ভাবস্থায় ভ্রƒনের জন্য ক্ষতিকারক তাই গর্ভাবস্থায় এই ঔষধ ব্যবহার করা যাবে না এবং অবশ্যই এই ঔষধ চলাকালীন সময়ে জন্মনিয়ন্ত্রন ব্যবস্থ গ্রহন করতে হবে।

কোন কোন শিশু রিউমাটিক রোগের ক্ষেত্রে দেয়া যাবে
শিশু বাত রোগ


হাইড্রোক্সিক্লোরোকুইন

বর্ণনা
এটা সাধারনত ম্যালেরিয়ার জন্য ব্যবহৃত হয়। এটা সাধারনত প্রদাহের বিভিন্ন প্রক্রিয়াকে ব্যাহত করে।

ঔষধ এর মাত্রা/দেওয়ার ধরন
দিনে একবার ট্যাবলেট হিসেবে খাওয়া যায়, সর্বোচাচ ৭ মিঃগ্রাম/কেজি/প্রতিদিন, খাবারের সাথে অথবা দুধের সাথে।

পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
এটা সাধারনত ভাল সহ্য হয়। বমি বমি ভাব হতে পারে কিন্তু অত বেশী নয়। বেশী গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে চোখের উপর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া। এই ঔষধ চোখের রেটিনাহ জমা হয় এবং ঔষধ বন্ধ করার পরও অনেকদিন রেটিনাতে রয়ে যায়।
অনেক সময় চোখ অন্ধ হয়ে যেতে পারে যদিও তার সম্ভাবনা খুবই কম, এমনি ঔষধ বন্ধ করার পরও হতে পারে। যাইহোক অল্প মাত্রার ঔষধ এ চোখের এই সমস্যা খুবই বিরল।
এই জটিলতা তাড়াতাড়ি ধরা পরলে ঔষধ বন্ধ করার মাধ্যমে তা প্রতিরোধ করা যায়। মাঝে মাঝে চোখ পরীক্ষা করতে হবে। রিউমাটিক রোগের ক্ষেত্রে চোখ পরীক্ষার প্রয়োজনীয়তা নিয়ে বিতর্ক রয়েছে যেহেতু তা খুবই অল্প মাত্রায় ব্যবহৃত হয়।

প্রধান রিউমাটিক রোগসমূহ যাতে এটা ব্যবহৃত হয়।
জুভেলাইল ডার্মাটোমাটোমাওসাইটিস
জুভেনাইল সিসটেমিক লুপাস ইরাইথেমেটোসাস


সালফাসালাজিন

বর্ণানা
সালেফাসালাজিন এন্টিবেকটোরিয়াল এবং এন্টিইনফ্লামেটারি ঔষধ এর সমন্বয়ে তৈরী। ইহা অনেক বছর আগে থেকেই ব্যবহৃত হয়ে আসছে যখন প্রাপ্ত বয়স্ক রিউমাটয়েড আথ্যাপইটিস কে একটি সংক্রামক রোগ হিসেবে বিবেচনা করা হতো। এই ধারনার পরে সালফামালাজিন এর ব্যবহার এর যৌক্তিকতা ভুল প্রমানিত হয়েছে। কিছু বাত রোগের ক্ষেত্রে সালফাসালাজিন এর কার্যকারিতা দেখা গেছে। সাথে সাথে কিছু রোগে ক্ষেত্রে অন্তে ক্রমিক প্রদাহ দেখা যায় সেখানেও কাজ করে।

ঔষধ এর মাত্রা
৫০মিঃগ্রাম/কেজি/প্রতিদিন মুখে খাবে সর্বোচ্চ ২ গ্রাম/প্রতিদিন

পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায় না এমন নয় এবং মাঝে মাঝে রক্ত পরীক্ষার প্রয়োজন হয়। যেমন-পাকস্থলী এবং রক্তের সমস্যা (বমি বমি ভাব, বমি হওয়া, উদরাময়), চামড়ায় র‌্যাশ, চুলকানি, যকৃতের সমস্যা, রক্তকনিকা কমে যাওয়া, সিরাম ইমিউনোগ্লোবিউলিন কমে যাওয়া।
এই ঔষধ সিসটেমিক জে.আই.এ অথবা জুভেনাইল এস.এল.ই তে ব্যবহার করা যাবে না কারন এতে রোগ বেড়ে যাবে অথবা ম্যাক্রোয়েজ এক্টিভেশন সিনড্রোমে করবে।

প্রধান প্রধান রিউমাটিক রোগসমূহ
জেআইএ (এন্থেসাইটিস রিলেটেড আর্থ্রাইটিস)


কোলচিসিন

বর্ণনা
কোলচিছিন শতাব্দি ধরে পরিচিত। ইহা কোলচিকাস বীজ হতে তৈরী, যা লিলিয়াছি ফ্যামিলি হতে এসেছে। ইহা শ্বেত রক্তকনিকার কাজ এবং সংখ্যা কমায় এভাবে প্রদাহ প্রতিরোধ করে।

ঔষধ এর মাত্রা/ প্রয়োগের ধরন
১.৫ মিঃগ্রাম প্রতিদিন মুখে। কিন্তু ক্ষেত্রে বেশী মাত্রার (২-২.৫ মিঃ) প্রয়োজন হয়। বিরল ক্ষেত্রে, শিরাপথে ব্যবহৃত হয়।

পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
প্রধান প্রধান পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া খাদ্যনালী সংক্রান্ত যেমন-বমি বমি ভাব, বমি হওয়া, উদরাময়, পেটে ব্যাথ্যা যা লেকটোস ছাড়া খাবারে উন্নত হয়। এই পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সাধারনত কিছু সময়ের জন্য স্বল্প মাত্রার ঔষধ দিলে উন্নতি হয়।
এই উপসর্গ চলে যাওয়ার পর ঔষধ এর মাত্রা বাড়িয়ে সঠিক মাত্রায় নিয়ে যাওয়া হয়। এক্ষেত্রে রক্তের কনিকা কমে যেতে পারে। তাই মাঝে মাঝে রক্ত কনিকা পরীক্ষা করে দেখা হবে।
যাদের কিডনী এবং লিভারের সমস্যা রয়েছে তাদের মাংসপেশীতে দুর্বলতা দেখা দেয়। ঔষধ বন্ধ করলে খুব তাড়াতাড়ি এই সমস্যা দূর হয়ে যায়।
আরেকটি সমস্যা হলো ¯œায়ুর পেরিফেরাল নেউরোপেথি, এক্ষেত্রে ধীরে ধীরে উন্নতি হয়। ব্যাথা এবং চুল পড়া মাঝে মাঝে দেখা দেয়।
বেশী মাত্রার ঔষধ খেলে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া অনেক বেশী হয়। কোলচিকিন এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া জন্য চিকিৎসার প্রয়োজন হয়। ধীরে ধীরে উন্নতি হয় কিন্তু কিছু ক্ষেত্রে বেশী মাত্রা প্রানঘাতী। অভিভাবককে খেয়াল রাখতে হবে যেন তা ছোট ছোট বাচ্চারা নাগালে না পায়। ফ্যামিলিয়াল মেডিটারেনিয়ান জ্বরে গর্ভকালীন সময়ে কোলচিছিন ব্যবহার করা যায়। কিন্তু একজন স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শক্রমে।

প্রধান রিউমাটিক রোগসমূহ
ফ্যামিলিয়াল মেডিটারেনিয়ান ফিভার
আরও কিছু অটোইফ্লোমেটোরী রোগ রিকারেস্ট পেরিকার্ডাইটিস।


মাইকোফেনোলেট মাফেটিল

বর্ণনা
কিছু রিউমাটিক রোগের ক্ষেত্রে ট্রমিউন সিসটেম বেশী সক্রিয় হয়ে যায়। মাইকোফেনোলেট মাফেটিল বি এবং টি লিস্কোসাইট এর বৃদ্ধিকে রহিত করে। এর ফলে ইমিউন সক্রিয় কোষ তৈরী হতে পারে। এই ঔষধ এর কার্যকারিতা এই কারনেই পাওয়া যায় এবং কয়েক সপ্তাহ সময় লাগে।

মাত্রা/ প্রয়োগের ধরন
এই ঔষধ বড়ি অথবা সাসপেনশন তৈরীর পাউডার হিসেবে পাওয়া যায়। ১-৩ গ্রাম/প্রতিদিন মাইকোপেনোলেট মাকেটিল খাবারের সাথে খাওয়া যাবে না কেননা এটা ঔষধ শোষনকে ব্যাহত করে। ঔষধ খেতে ভুলে পরবর্তী ডোজ এর সমঢ দ্বিগুন ডোজ খাওয়া যাবে না। ঔষধটি ভালভাবে সংরক্ষন করতে হবে। শরীরে ঔষধ এর মাত্রা নিরুপন করার জন্য একই দিনে বিভিন্ন রক্তের নমূনা পরীক্ষা করতে হবে। যা প্রত্যেক রোগীর ক্ষেত্রে ঔষধ এর মাত্রা ঠিক করতে সাহায্য করবে।

পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
১০-৩০ ভাগ রোগীর ক্ষেত্রে খাদ্যনালী সংক্রান্ত পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া যেমন-ডায়ারিয়া/উদরাময়, বমি বমি ভাব, বমি হওয়া অথবা কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে। যদি পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়ে যায় তাহলে অল্প মাত্রার ঔষধ অথবা একই রকম অন্য একটি ঔষধ দেয়া যেতে পারে। এই ঔষধে শ্বেত অথবা অনচক্রিকা কমে যেতে পারে, তাই প্রতি মাসে রক্ত পরীক্ষা করতে হবে। শ্বেতকনিকা বা অনুচক্রিকা কমে গেলে ঔষধ বন্ধ করতে হবে।
এই ঔষধে শরীরে সংক্রমন হতে পারে। এই ঔষধ শরীরের রোগ প্রতিরোগ ক্ষমতা বসিয়ে দেয় এজন্য লাইভ ভ্যাকসিন এ বিষয় প্রতিক্রিয়া হতে পারে। এজন্যে লাইভ ভ্যাকসিন যেমন-মিসলস নেয়া যাবে না। টীকা নেওয়ার পূর্বে অথবা বিদেশে ভ্রমনের পূর্বে চিকিৎসকের পরামশ্য নিন। এই ঔষধ চলাকালীন সময়ে গর্ভধারন করা যাবে না।
নিয়মিত শারীরিক নিরীক্ষা এবং রক্ত ও প্র¯্রাব পরীক্ষা করা দরকার যেন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নিরূপন করা যায়।

প্রধান রিউমাটিক রোগসমূহ
জুভেনাইল সিসটেমিক লুপাস ইরাই থেমেটোসাস


বায়োলজিক্যাল ঔষধ

বেশ কিছু বছর যাবত বায়োলজিক্যাল ঔষধ এর ব্যবহার শুরু হয়েছে। চিকিৎসকরা এই নামটি ব্যবহার কছে ঐসব ঔষধ এর জন্য যা বায়োলজিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এর মাধ্যম এ তৈরী হয়েছে। এই ঔষধ নির্দিষ্ট কিছু মলিকুল যেমন-টিএনএফ, ইন্টারলিওকিন ১ অথবা ৬, টি সেল রিসেপ্টর এর বিরুদ্ধে কাজ করে। বায়োলজিক্যাল ঔষধ ইনফ্লামেটরী প্রক্রিয়া কে ব্যাহত করে যা শিশু বাত রোগ হয়ে থাকে। এখন কিছু কিছু বায়োলজিক্যাল ঔষধ পাওয়া যায় এ রোগে ব্যবহৃত হয়।
বায়োলজিক্যাল ঔষধগুলি খুবই ব্যয় বহুল।
সাধারনত, বায়োলজিক্যাল ঔষধ ব্যবহারে শরীরে সংক্রমন এর ঝুকি বেড়ে যায়। এজন্য এটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ যে রোগী বা রোগীর অভিভাবককে এসব সম্পর্কে তথ্য জানাতে হবে এবং প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নিতে হবে যেমন-ভ্যাকসিনেশন। যাদের ক্ষেত্রে বায়োলজিক্যাল ঔষধ ব্যবহৃত হবে তাদের টিবি রোগ আছে কিনা পরীক্ষা করতে হবে। শরীরে সংক্রমন হলে বায়োলজিক্যাল ঔষধ দেয়া অস্থায়ীভাবে বন্ধ রাখতে হবে। যাহোক ঔষধ বন্ধ করতে হলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
টিউমার এর সম্পৃক্ত তা আছে। তা দেখার জন্য এন্টি টি এন এফ এর অংশে দেখুন।
টউিমার এর সম্পৃক্ত তা আছ।ে তা দখোর জন্য এন্টি টি এন এফ এর অংশে দখেুন।
এন্টি টি এন এফ এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া এবং অন্যান্য বায়োলজিক্যাল এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া প্রায় একই রকম যা হোক এক্ষেত্রে চিকিৎসাপ্রাপ্ত রোগীর সংখ্যা কম। কিছু জটিলতা দেখা দেয় যেমন-ম্যাক্সোকেশ এক্টিভেশন সিনড্রোম যা বেশীরভাগ ক্ষেত্রে চিকিৎসা থেকে রোগের সাথে বেশী সম্পর্কিত। ব্যাথাযুক্ত ইনজেকশন যেমন-এনাকিনরা দিলে অনেক সময় চিকিৎসা ব্যাহত হয়। শিরাপথে ইনফেকশন দিলে অনেক সময় এনাফাইলেকটিক রিয়েকশন হয়।

এন্টি টি এন এফ এজেন্ট
এটি টি এন ফে কে ব্লক করে যা প্রদাহের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এটা একা বা মেথোট্রাক্সেট এর সাথে ব্যবহার করা যায় এবং বেশীর ভাগ রোগীর ক্ষেত্রে কার্যকর। এই ঔষধ তাড়াতাড়ি কাজ করে এবং কয়েক বছর চিকিৎসার ক্ষেত্রেই এই ঔষধ নিরাপদ। যা হোক পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার জন্য লম্বা সময় ধরে এ সকল রোগীদের ফলোআপ ও রাখতে হবে। বায়োলজিক্যাল এজেন্ট যেমন-বিভিন্ন রকম টি এন এফ ব্লকার জে আই এ রোগের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়, যা বেশীর ভাগ ক্ষেত্রে প্রয়োগের ধরন এবং মাত্রাতে পাথর্ক্য দেখা দেয়। এডালিমুসাব চামড়ার নীচে দুসপ্তাহে একবার এবং ইনফ্লিক্সিমের শিরাপথে মাসিক একবার দেয়া হয়। অন্যান্য ঔষধগুলি পরীক্ষা নিরীক্ষার মধ্যে আছে যেমন-গোলিমুম্যাব এবং সারটোলিযুম্যাব পিগল)
এন্টি টি এন এফ সব শিশু বাত রোগ এর ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয় শুধু সিসটেমিক জে আই এ ছাড়া, সেক্ষেত্রে অন্যান্য বায়োলজিক্যাল ঔষধ যেমন-এন্টি ইন্টার লিউকিন-১ (এনাকিএরা) এবং এন্টি ইস্টারলিউকিস (টচিলিমুসাব) ব্যবহৃত হয়। পারসিসটেন্ট ওলিগোআথ্যাইটিস এর ক্ষেত্রে বায়োলজিক্যাল ঔষধ ব্যবহৃত হয় না। বায়োলজিক্যাল ঔষধ ব্যবহারের ক্ষেত্রে সঠিক এবং শক্ত নিয়ন্ত্রন থাকতে হবে।
সকল ঔষধ ই প্রদাহকে ব্যবহৃত করে যতদিন পর্যন্ত তা দেয়া হয়। পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হলো শরীরের সংক্রমন বিশেষ করে টিউবারকোলোসিস।
শরীরের জোরালো সংক্রমন হলে ঔষধ বন্ধ করতে হবে।অনেক ক্ষেত্রে চিকিৎসার জন্য আথ্রাইটিস বাদে অন্যান্য অটোইমিউনো রোগ তৈরী হয়। চিকিৎসার জন্য শরীরে ক্যান্সার হয় এমন কোনো তথ্য উপাত্ত নেই।
কয়েক বছর আগে খাদ্য ও ঔষধ অধিদপ্তর একটি সতর্কবার্তা দিয়েছিল যে, এসব ঔষধ ব্যবহারে ক্যান্সার বেড়ে যাচ্ছে বিশেষ ভাবে লিম্বোমা। এই ঝুকির কোনো বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা নেই। যদিও এটা বলা হয়ে থাকে যে, এই সকল অটোইমিউন রোগের সাথে ক্যান্সার এর ঝুকি একটু বেশী থাকে। এটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ যে, চিকিৎসক রোগীর অভিভাবকের সাথে ঔষধ এর ঝুকি এবং উপকারিতা নিয়ে আলোচনা করবে।
এন্টি টি এন এফ অনেকদিন ব্যবহারের ক্ষেত্রে নিরাপদ কিনা তা জানা যায়নি।

ইন্টানরেসেপ্ট
বর্ণনা ইটানারসেপ্ট টি এন এফ রিসেপ্টর কে প্রতিহত করে, মানে হচ্ছে এই ঔষধ টি এন এফ এবং তার রিসেপ্টর যা ইনফ্লামেটরী কোষে আছে তাদের সংযোগ ঘটাতে দেয় না এবং তার মাধ্যমে প্রদাহকে কমিয়ে দেয়।
মাত্রা/ প্রয়োগের ধরন ইটানারসপ্টে টি এন এফ রসিপ্টের কে প্রতহিত কর,ে মানে হচ্ছে এই ঔষধ টি এন এফ এবং তার রসিপ্টের যা ইনফ্লামটেরী কোষে আছে তাদরে সংযোগ ঘটাতে দয়ে না এবং তার মাধ্যমে প্রদাহকে কময়িে দয়ে।
পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ইনফেকশনের স্থানে দাগ, চুলকানি ফুলে যাওয়া ইত্যাদি হতে পারে কিন্তু তা অল্প সময় এর জন্য এবং অল্প মাত্রার।
প্রধান রিউমাটিক রোগসমূহ জুভেনাইল ইডিওপেথিক আথ্র্ইাটিস (পলিআটিকুলার টাইপ), যে সকল বাচ্চাদের ক্ষেত্রে মেথোট্রাক্সেট কাজ করে নাই। এই ঔষধ জে আই এ এর সাথে সম্পর্কিত ইউভাইটিস চিকিৎসার ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয় যেখানে মেথোট্রাক্সেট এবং টপিক্যাল স্টেরয়েড চিকিৎসা অপর্যাপ্ত।

ইনফ্লিক্সিমেব
বর্ণনা ইনফ্লিক্সিম্যাব একটি মনোক্লোনাল এন্টিবডি। মনোক্লোনাল এসিডি টি এস এফ এর সাথে জড়িত যাতে করে প্রদাহকে কমিয়ে দেয় অথবা বন্ধ করে দেয়।
মাত্রা/ প্রয়োগের ধরন ইহা শিরাপথে হাসপাতালে ভর্তি হয়ে দিতে হয় সাধারনত প্রতি ৮ সপ্তাহে একবার (৬মিঃগ্রাম/কেজি/প্রতিবার) এবং ইহা মেথোট্রাক্সেট এর সাথেও ব্যবহৃত হয় পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া কমানোর জন্য।
পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া শিরাপথে দেওয়ার সময় পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া যেমন-শ্বাসকষ্ট, চামড়ার র‌্যাশ, চুলকানি হতে পারে, যা খুব সহজেই চিকিৎসা করা যায়। বড় ধরনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া যেমন-রক্তচাপ কমে যাওয়া এবং শক্ত হতে পারে। এই সকল এলাজিক উপসর্গ প্রথমবার ঔষধ প্রয়োগের পর বেশ্ব হয় এবং ইদুর হতে তৈরি একটি উপাদানের বিরুদ্ধে ইমিউনাইজেশন এর জন্য। যদি এলাজিক রিয়েকশন দেখা দেয় তাহলে ঔষধ বন্ধ করা হয়। অল্প মাত্রার ঔষধ যেমন-৩ মিঃগ্রাম/কেজি/প্রতি ইনফিউশন ও কার্যকর কিন্তু তাতেও জটিল পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হতে পারে।
প্রধান রিউমাটিক রোগ সমূহ ইনফ্লিক্সিমেব শিশু বাত রোগেে ব্যবহারের অনুমতি নেই।

এডা লিমুমাব
বর্ণনা ইহা একটি হিউম্যান মনোক্সোলাল এন্টিবডি। মনোকোনাল এন্টিবডি টি এন এফ এর সাথে মিলে প্রদাহকে বন্ধ করবে অথবা প্রদাহ কমিয়ে দিবে।
মাত্রা/ প্রয়োগের ধরন ইহা একটি হউিম্যান মনোক্সোলাল এন্টবিড।ি মনোকোনাল এন্টবিডি টি এন এফ এর সাথে মলিে প্রদাহকে বন্ধ করবে অথবা প্রদাহ কময়িে দবি।
পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ইনফেকশনের স্থানে লাল দাগ, চুলকানি, ফুলে যাওয়া হতে পারে কিন্তু তা অল্প সময়ের জন্য।
প্রধান রিউমাটিক রোগ সমূহ জেআইএ (পলিআর্টিকুলার) যেসকল বাচ্চাদের মেথোট্রাক্সেট দেওয়ার পর উন্নতি হয়নি। জেআইএ এর সাথে সম্পর্কিত ইউভাইটিস এস চিকিৎসার জন্য ব্যবহৃত হয় কখন মেথোট্রাক্সোট এবং উপিক্যাল স্টেরয়েড অপর্যাপ্ত কাজ করে।

অন্যান্য বায়োলজিক্যাল ঔষধ
এবাটাসেপ্ট
বর্ণনা এবাটাসেপ্ট ভিন্ন ভাবে কাজ করে, এটি এমন একটি উপাদান এর বিরুদ্ধে কাজ করে যা শ্বেত রক্তকনিকা যেমন-টি লিস্কোসাইট কে সক্রিয় করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। ইদানীং কালে ইহা বাচ্চাদের পলিআর্থ্রাইটিস চিকিৎসার জন্য ব্যবহৃত হয় যাদের মেথোট্রাক্সেট বা অন্যান্য বয়োলজিক্যাল এজেন্ট এ উন্নতি হয়নি।
মাত্রা/ প্রয়োগের ধরন শিরাপথে হাসপাতালে দিতে হয় প্রতিমাসে (৬মিঃগ্রাঃ/কেজি/প্রতিবারে) এবং মেথোট্রাক্সেট এর সাথে দিতে হয় যাতে করে এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া কম হয়। চামড়ার নীচে একটা সেপ্ট দেয়া নিয়ে গবেষনা শুরু হয়েছে একই রোগের জন্য।
পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
প্রধান রিউমাটিক রোগ সমূহ জেআইএ (পরিআর্টিকুলার টাইপ) যাদের মেথোট্রাক্সেট বা এন্টি টি এন এফ ঔষধ এ উন্নতি হয়নি।

এনাকিনরা
বর্ণনা এনাকিনরা হচ্ছে একটি প্রাকৃতিক মলিকুল এর রিকস্বিনেন্ট ডারসন (ইসারলিউকিন-১ রিসেপ্টর এন্টাগোনিস্ট) যা ইন্টারনিউকির-১ এর কাজকে ব্যাহত করে প্রদা হবন্ধ করবে বিশেষভাবে সিসটেমিক জুভেনাইল ইডিওপেথিক আর্থ্রাইটিস এবং আটাইনফ্লামেটোরি সিনড্রোম যেমন-ক্্রায়োপিরিন এসোসিয়েটেড পিরিওডিক সিনড্রোম এর ক্ষেত্রে।
মাত্রা/ প্রয়োগের ধরন চামড়ার নীচে দেয়া হয় (সাধারনত ১-২ মিঃগ্রাঃ/কেজি সর্বোচ্চ ৫মিঃগ্রাঃ/ কেজি কিছু কম জনের শিশুদের ক্ষেত্রে ১০০ মিঃগ্রাঃ এর বেশী প্রতিদিন খুব কম ক্ষেত্রেই দেয়া হয়) জে আই এ রোগের জন্য
পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া চামড়ার নীচে দয়ো হয় (সাধারনত ১-২ মঃিগ্রাঃ/কজেি র্সবােচ্চ ৫মঃিগ্রাঃ/ কজেি কছিু কম জনরে শশিুদরে ক্ষত্রেে ১০০ মঃিগ্রাঃ এর বশেী প্রতদিনি খুব কম ক্ষত্রেইে দয়ো হয়) জে আই এ রোগরে জন্য
প্রধান রিউমাটিক রোগ সমূহ । ক্রায়োপিরিন এসোসিয়েটেড পিরিওডিক সিনড্রোম, ২ বছর বয়সের পর হতে।

কানাকিক্রুমাব
বর্ণনা ইহা একটি দ্বিতীয় প্রজন্মেও মনোক্লোনাল এন্টিবডি যা নির্ধারিত ইন্টারলিটকিন ১এর জন্য এবং এতে করে প্রদা হবন্ধ কওে, বিশেষ কওে সিসটেমিক জুভেনাইল ইডিওপেথিক আর্থ্রাইটিস এবং অটো ইনফ্লামেটারি সিনড্রোম যেমন-ক্রায়োপিরিন এসোসেয়েটেড পিরিয়ডিক সিনড্রোম এর ক্ষেত্রে।
মাত্রা/ প্রয়োগের ধরন চামড়ার নীচে প্রতি মাসে সিসটেমিক জে আই এ রোগের জন্য দেয়া হয় (৪ মিঃগ্রাঃ/কেজি)
পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ইনজেকশন এর স্থানে লাল দাগ, চুলকানি, ফুলে যাওয়া হতে পারে কিন্তু তা অল্প মাত্রার এবং অল্প সময়ের জন্য।
প্রধান রিউমাটিক রোগসমূহ ইনজকেশন এর স্থানে লাল দাগ, চুলকান,ি ফুলে যাওয়া হতে পারে কন্তিু তা অল্প মাত্রার এবং অল্প সময়রে জন্য।

টসিলিমুমাব
বর্ণনা টচিলিমুমাব একটি মনোক্লোনাল এন্টিবডি যা আই এল ৬এর বিরুদ্ধে কাজ করে এবং প্রদাহ বন্ধ করে , বিশেষ ভাবে সিসটেমিক জে আই এ এর ক্ষেত্রে।
মাত্রা/ প্রয়োগের ধরন শিরাপথে হাসপাতালে ভর্তি হয়ে দিতে হয়। প্রতি ১৫ দিগন পর পর (৮ মিঃ গ্রাঃ/ কেজি যেসব বচ্চাদের ওজন ৩০ কেজির বেশী এবং ১২ মিঃগ্রাঃ/ কেজি যাদেও ওজন ৩০ কেজির কম) এবং এই ঔষধ সিসটেমিক জে আই এ রোগী যারা মেথোট্রাক্সেট এবং করটিকোস্টেরয়েড ব্যবহার করে তাদের ক্ষেত্রে দেয়া হয়। পরিআটিকুলার জে আই এ এর ক্ষেত্রে প্রতি ৪ সপ্তাহ পর পর দেয়া হয়। (৮ মিঃগ্রাঃ/ কেজি, ওজন ৩০ কেজির বেশী হলে অথবা ১০মিঃ গ্রাঃ/কেজি ওজন ৩০ কেজির কম হলে)
পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সাধারনত এলার্জিক পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়। অন্যান্য জটিল পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া যেমন-হেপাটাইটিস এবং ম্যাক্রোকেজ এক্টিভেশন সিন্ড্রোম। কিছু কিছু ক্ষেত্রে লিভার এনজাইম এর সমস্যা শ্বেতরক্ত কনিকা, অনুচক্রিকা কমে যাওয়া এবং শরীরে লিপিরের পরিমান পরিবর্তন হতে পারে।
প্রধান রিউমাটিক রোগ সমূহ । সিসটেমিক জে আই. এ এর ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয় যারা করটিকোস্টেরয়েড এর উপর নির্ভরশীল এবং পরিপাটিকুলার জে আই এ এর ক্ষেত্রে যাদের মেথোট্রাক্সেট এ উন্নতি হয় নাই।

অন্যান্য বায়োলজিক্যাল ঔষধ অথবা গবেষনাধীন/প্রক্রিয়াধীন বায়োলজিক্যাল এজেন্ট
আর কিছু বায়োলজিক্যাল এজেন্ট আছ যেমন-রিলোনাসেপ্ট (এন্টি আই এল-১ চামড়ার নীচে), রিটোকিওসেব (এন্টি বহি -২০ শিরাপথে), টোকাসিটিনিব জে এ কে-৩ ইনহিষ্টির, বডি) এবং অন্যান্য কিছু যা প্রাপ্ত বয়স্বদের রিউমাটিক রোগে ব্যবহৃত হয় এবং পরীক্ষামূলকভবে বাচ্চাদের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়। পরবর্তী কয়েক বছরে এসব ঔষধ এর কার্যকারিতা এবং নিরাপত্তা নিয়ে গবেষনা হবে। এই মূহুর্তে খুব অল্প তথ্য আছে শিশুদের ক্ষেত্রে ব্যবহারের জন্য।


নতুন ঔষধ যা তৈরি হচ্ছে

নতুন নতুন ঔষধ ফার্মসিউটিক্যাল কোম্পানি এবং ক্লিনিক্যাল গবেষনাকারীরা পেডিয়াট্রিক রিউমাটোলজি ইন্টারন্যাশনাল ট্রায়াল আরগানাইশেন এবং পেডিয়াট্রিক রিউমাটোলজি কোলাবোরেটিভ স্টাডি গ্রুপ এর তত্ত্ববধানে তৈরি করছে। পি আর আই এন টি ও এবং পি আর সি এম পি বিভিন্ন প্রটোকল তৈরী কেস রিপোট করা তথ্য সংগ্রহ ডাটা এনালাইসিস এবং চিকিৎসা সাময়িকীতে তথ্য পরিবেশন করার কাজে নিয়োজিত আছে।
চিকিৎসক গন রোগীদের একটি নতুন ঔষধ দেয়ার পূর্বে ঐ ঔষধটি অবশ্যই খুবই সতর্কভাবে পরীক্ষা করতে হবে যাতে ইহা রোগীর কোন ক্ষতি সাধন না করতে পারে এবং ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল এ পাশ করতে হবে। সাধারনত বড়দের উন্নতির সাথে সাথে ছোট শিশুদের উন্নতি হয় সেজন্য কিছু কিছু ঔষধ কেবলমাত্র বড়দের জন্যই পাওয়া যায়। নতুন ঔষধ তৈরীর ক্ষেত্রে আপনি ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল যোগ দিয়ে অবদান রাখতে পারেন।
আরও তথ্য নি¤œলিখিত ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে।
PRINTO www.printo.it
www.printo.it/pediatric-rheumatology/
PRCSG www.prcsg.org

www.clinicaltrialsregister.eu/
www.clinicaltrials.gov

www.ema.europa.eu/ema/index.jsp?curl=pages/medicines/landing/pip_search.jsp&mid=WC0b01ac058001d129

www.ema.europa.eu
http://labels.fda.gov http://labels.fda.gov


 
সাহায্যকারী
This website uses cookies. By continuing to browse the website you are agreeing to our use of cookies. Learn more   Accept cookies